সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন

সিলেট



নিজস্ব প্রতিবেদন

প্রকাশ: ২০২২-১০-২২ ০৭:৩৭:১৮


সাত দফা দাবি জানিয়ে জুড়ি উপজেলায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের গণ-অনশন

গণঅনশন করছেন নেতৃবৃন্দরা

সাত দফা দাবি বা¯Íবায়নের দাবিতে মৌলভীবাজারের জুড়ি উপজেলায় বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কর্মসুচীর অংশ হিসেবে দিনব্যাপী গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

শনিবার (২২ অক্টোবর) জুড়ী উপজেলার হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ জুড়ী শহিদ মিনারে এই গণঅনশন কর্মসূচি পালন করেন।

দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন, বৈষম্য বিলোপ আইন প্রণয়ন, দেবোত্তর সম্পত্তি সংরক্ষন আইন প্রণয়ন, জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন যথাযথ বাস্তবায়ন, পার্বত্য শান্তিচুক্তি ও পাবর্ত্য ভূমি কমিশন আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন এবং সমতলের আদিবাসীদের জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠন।

সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা সভাপতি হরিপদ করের সভাপতিত্বে শিক্ষক গৌরাঙ্গ দাসের পরিচালনায় গণ-অনশন কর্মসুচীতে বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রিংকু রঞ্জন দাস, সংগঠনের উপজেলা সাধারণ-সম্পাদক অরুন চন্দ্র দাস, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বিমল মোদক, সাধারণ-সম্পাদক সিতাংশু শেখর দাস, পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শ্রীকান্ত দাস, শিক্ষক রতীশ দাস,

গোয়ালবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক অটন কৃষাণ সিংহ শিবেন, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রচার সম্পাদক কনুনাময় দাস, কোষাধ্যক্ষ গোধিকা দাস রিপন, পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়নের পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুভাষ দাস, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার দাস, দপ্তর-সম্পাদক খোকন দে, সদস্য অসিত দাস, ছাত্রযুব ঐক্য পরিষদের আহবায়ক তপন দাস, জুড়ী কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ-সম্পাদক গৌতম দাস।

এরপর অনশন কর্মসূচীতে সংহতি প্রকাশ কওে আওয়ামী লীগ ও সুশিল সমাজের নেতৃবৃন্দ পানি ও জুস পান করিয়ে তাদের অনশন কর্মসূচীর সমাপ্তি করান।


ডেসিসে/জেকে/ ২২ অক্টোবর ২০২২ইং

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Sidebar Google Ad Code